ছাত্রবন্ধু

জন্মান্ধ একাদশ শ্রেণীর ছাত্র কৃষ্ণপদ চৌধুরী এখন Light house for the blind -এ পড়াশুনা করে। আগে মাধ্যমিক পর্যন্ত সিউড়তেই পড়াশুনা করেছিল। বাড়ি বাবুইজোড়ের শ্রীরামপুর গ্রামে। বাড়িতে আছেন একমাত্র মা, যিনি মুড়ি ভেজে সংসার চালান। কৃষ্ণ অনেক দিন থেকেই বলে আসছিল তার পড়াশোনার সহযোগি প্লেয়ারটি খারাপ হয়ে গেছে। আমরা তাকে আশ্বাস …

রাজু দাস সেই বিরলতম মানুষ গুলোর একজন যাঁরা এখনো সততা কে জীবনের সহজতম রাস্তা মনে করেন। পেশায় টোটো চালক এই মানুষটির জীবনের সাথে অভাব অঙ্গাঙ্গি ভাবে জড়িয়ে। তবুও তাঁর টোটোতে ভুলবশত ফেলে যাওয়া একটি ব্যাগ ( যাতে অর্থ ও অলংকার ছিলো ) তিনি বাড়ি খুঁজে যাত্রীর বাড়ি পৌঁছে দিয়েছেন। আমরা …

গত বছর হাজারো দারিদ্রের মধ্যেও ৬২৩ পেয়ে মাধ্যমিক থেকে কলাবিভাগে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হওয়া বৈশাখী এখন দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী। বাতিকার গ্রামের এই মেধাবী ছাত্রীর পাশে থাকার সুযোগ পেয়েছিল ‘ বীরভূম – লাল মাটির দেশ ‘ । সেই মত দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তক বৈশাখীর হাতে তুলে দেওয়া হল।

সুদীপ্তা বেজ, শুভ্রমোহন দাস ও রাকেশ মন্ডল

মনোজ খান।গ্রাম মুথাবেরিয়া। চিনপাই হাইস্কুলের ছাত্র।

নবম শ্রেণীর ছাত্র শেখ মিরাজের হাতে সমস্ত রকম পাঠ্য বই ও খাতা পেন তুলে দেওয়া হল। দায়িত্ব নেওয়া হলো সমস্ত রকম পড়াশুনা ভিত্তিক কাজে পাশে থাকার। যারা পাশে ছিলেন…..

আজ আমরা সুমিতের হাতে তুলেদিলাম ভয়েস রেকর্ডার।

আমাদের কর্মসূচী অনুযায়ী আজ ৩০/০৬/২০১৬ নিম্ন লিখিত আরও ২ জন ছাত্রের পাশে দাঁড়ালাম।

আমাদের কর্মসূচী অনুযায়ী আজ ১৯/০৬/২০১৬ নিম্ন লিখিত আরও ৩ জন ছাত্র-ছাত্রীর পাশে দাঁড়ালাম।

২০১৬ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরিক্ষার ফলাফল প্রকাশ পেতেই বীরভূম জেলার বহু কৃতি ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীর পরিচয় আমরা পেয়েছি। কিন্তু সিউড়ী হাটজান বাজার (১৮ নং ওয়ার্ড )এলাকার জগন্নাথ মাহারা সেই তালিকায় এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। জগন্নাথ এই বছর বীরভূম জেলা স্কুল থেকে কলা বিভাগে ২৪৩ নাম্বার পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছে। আপাত …