জন্মান্ধ একাদশ শ্রেণীর ছাত্র কৃষ্ণপদ চৌধুরী এখন Light house for the blind -এ পড়াশুনা করে। আগে মাধ্যমিক পর্যন্ত সিউড়তেই পড়াশুনা করেছিল। বাড়ি বাবুইজোড়ের শ্রীরামপুর গ্রামে। বাড়িতে আছেন একমাত্র মা, যিনি মুড়ি ভেজে সংসার চালান।
কৃষ্ণ অনেক দিন থেকেই বলে আসছিল তার পড়াশোনার সহযোগি প্লেয়ারটি খারাপ হয়ে গেছে। আমরা তাকে আশ্বাস দি যে খুব তাড়াতাড়ি একটা নতুন প্লেয়ার হাতে তুলে দিবো। সেই মত আজ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে চলা বিজ্ঞাপনের অর্থ থেকে ওর হাতে মেশিনটি তুলে দিলাম।
সেই সঙ্গে পূজা দাসকে তার পড়াশুনা এগিয়ে যেতে আমাদের সামর্থ্য মত ৩০০০ টাকা আর্থিক সাহায্য দেওয়া হল। পূজার বাবা যামিনী দাস একটা খাবারের দোকানের কর্মচারী। গ্রাম, সিউর, থানা, সদাই পুর।বর্তমানে সে ময়ূরাক্ষী ডি.এড. কলেজ, বড়বাগান, সিউড়িতে পড়াশুনা চালাচ্ছে। আর্থিক অনটনের কারনে বাকি ছিল ভর্তির ৫০০০ টাকা( কলেজের পক্ষ থেকে সমস্ত রকম সহযোগিতার পরও)। সেই টাকা না দিলে সে এবছর পরীক্ষায় বসার অনুমতি পেত না। তাই আমরা যতটা পারলাম পাশে থাকলাম।
এই সাহায্যের অর্থ এসেছে আমাদের ওয়েবসাইটে চলা বিজ্ঞাপন থেকে।
আমাদের বীরভূম-লাল মাটির দেশের সদস্যরা একান্তভাবে কৃতজ্ঞ জানাই বিজ্ঞাপনদাতাদের।
★ আগামী ২৮ শে ডিসেম্বর মাত্র ৬ বছর বয়সি রাতুলের চোখের চিকিৎসার জন্য অর্থ সাহায্য প্রয়োজন। অনেকেই এগিয়ে এসেছেন। আপনিও আসুন। ফোন করুন ৯৭৩৫৮০৩০৩০ নাম্বারে।
-বিজ্ঞাপন-
[uam_ad id=”3726″]