প্রথমে সুন্দরী মহিলাদের ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো। সময় সুযোগ বুঝে আলাপ জমিয়ে বিয়ের প্রস্তাব। নিজেকে সরকারি চাকুরিজীবি বলে পরিচয় দিত দিবেন্দ্যু ঘোষ। কোনও মহিলা বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেই দ্রুত বিয়ে সেরে ফেলত। এই কাজে নাকি অভিযুক্তের বাবা মাও জড়িত। তারাও গুনধর পুত্রকে সাহায্য করত। বিয়ের পর কয়েক মাস স্বামী-স্ত্রীর মতো থাকত দিবেন্দ্যু ও তার স্ত্রী। কয়েক মাস পর ফের নতুন মহিলার খোঁজ চলত ফেসবুকে। তাঁর সঙ্গেও একই ছকে প্রতারণা।
নাই নাই করে চার জন মহিলাকে বিয়ে করেছে দিবেন্দ্যু ঘোষ। কিন্তু ফেঁসে যায় চতুর্থ স্ত্রীর কাছে। দিবেন্দ্যুর ছক ধরে ফেলে সিউড়ি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। তার ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় দিবেন্দ্যুকে। আজ সিউড়ি মহকুমা আদালতে তোলা হলে সাত দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।
দিব্যেন্দুর বাবা মা ছাড়াও অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
ছবি ও তথ্যঃ শুভদীপ পাল
[uam_ad id=”3726″]