কি আছে তারাপীঠ মহাশ্মশানে?
তারাপীঠ মহাশশ্মানে প্রতিদিন শবদেহ দাহ কার্য্যের জন্য আসবেই।
যতই প্রাকৃতিক দূর্যোগ যেমন খুব বন্যা হলেও এই মহাশ্মশানে দিনে একটি হলেও শব দাহের উদ্দেশ্যে আসতে দেখা যায়।
দ্বারকা নদীর পাশ্ববর্তী মহাশশ্মান হওয়ার কারণে বর্ষার সময় বন্যা এলে পুরো মহাশশ্মানে জল পুরো ভর্তি হয়ে থৈথৈ করে কিন্তু আশ্চর্যজনক ভাবে কখনোই কোন ভাবেই চিতা ডোবেনা॥
স্থানীয় কথায় শিবা ভগ তলায় বা মহাশশ্মানের শ্বেত শিমুল গাছ তলায় এক এবং অদ্বিতীয় পঞ্চমুন্ডির আসন অবস্থিত । এই আসনে বসেই সাধনা করে বশিষ্ট মুনি ও গুরু বামদেব সিদ্ধিলাভ করেছেন।
কথিত আছে যে মা তারার শিলামূর্তি টি এই শ্বেত শিমুল গাছের নিচেই পাওয়া যায়।
মহাশশ্মানের মধ্যে মায়ের যে পদপদ্ম আছে সেটি খয়ে যাবার জন্য বর্তমানে একটি ব্যবস্থা করা হয়েছে সেটি হচ্ছে এই পদচিহ্নটি একটি আস্তরন দিয়ে ঢেকে রাখা হচ্ছে।
বর্তমানে তারাপীঠ ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এর উন্নয়নের খাতে তারাপীঠ মহাশশ্মানে একটি বৈদ্যুতিক চুল্লি নিমার্ণের কাজ শুরু হয়েছে।
তথ্য :- ইন্দ্রজিৎ চ্যাটার্জ্জী।